স্বাক্ষরিত হয়- ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীর Hall of Mirror প্রাসাদে।
ফলাফল- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা অর্জন।
স্বাক্ষরিত হয়- যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের মধ্যে ।
ভার্সাই- ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের একটি উপশহর।
দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তি (১৯১৯)
স্বাক্ষরিত হয়- ১৯১৯ সালে।
স্বাক্ষরিত হয়- প্রথম বিশ্বযুদ্ধের মিত্রশক্তি ও জার্মানির মাঝে।
স্থান- ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে।
উদ্দেশ্য- জার্মানিকে যুদ্ধাপরাধী চিহ্নিতকরণ এবং যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ আদায়।
ফলাফল- প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জন্য জার্মানীর ক্ষতিপূরণ প্রদান।
দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তির প্রধান দিকসমূহ
এই চুক্তির মাধ্যমে জার্মানির রাষ্ট্রীয় সীমা এবং জনসংখ্যা শতকরা দশভাগ কমিয়ে আনা হয়।
পশ্চিম দিকে অবস্থিত অ্যালসেইস ও লোরেইন পুনরায় ফ্রান্সকে দেয়া হয়।
সারল্যান্ড অঞ্চলটি ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত জাতিপুঞ্জের অধীনে বিবেচনাধীন রাখার সিদ্ধান্ত
পূর্বে অবস্থিত জার্মানির অংশের নাম ছিল পশ্চিম প্রুশিয়া যার নির্দিষ্ট অংশ পোল্যান্ডকে ফিরিয়ে দেয়া হয়নেয়া হয়।
সেকসভিগে একটি গণভোটের ফলাফলের সাপেক্ষে এই অঞ্চলের উত্তরাংশটিকে ডেনমার্কের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
ড্যানজিগকে একটি মুক্ত শহর ঘোষণা করা হয়। আফ্রিকায় অবস্থিত সকল জার্মান কলোনিসমূহ বৃটেন, ফ্রান্স, জাপান এবং অন্যান্য মিত্রশক্তির কুক্ষিগত হয়।
জার্মানিকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় এবং মিত্রশক্তির অন্তর্ভুক্ত দেশসমূহে সংঘটিত জীবন, অর্থ ও অবকাঠামোগত সকল ক্ষয়ক্ষতির জন্য জার্মানিকে দায়ী করা হয়।